1. narayanganjkotha@gmail.com : নারায়ণগঞ্জ কথা : নারায়ণগঞ্জ কথা
  2. info@www.narayanganjkotha.com : নারায়ণগঞ্জ কথা :
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নারায়ণগঞ্জে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের মরদেহ উদ্ধার বন্দরে ঢাকেশ্বরী দেব মন্দির পরিদর্শন করেন ডিসি স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি’র শুভ উদ্বোধন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলার মানবিক ডিসি মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা ফতুল্লা থানা ২১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠন  জুয়েল আরমান আহবায়ক ও সুমন আহম্মেদ সদস্য সচিব নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন : মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন জামিন পেয়েছেন সোনারগাঁও উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি বজলুর রহমান সহ ১৬ জন আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র‍্যালী ১৩নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা হানিফ সরদার এর নেতৃত্বে একটি বিশাল মিছিল যোগদান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি এর ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি উদ্যোগে শহরের বর্ণাঢ্য র‍্যালী বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে না’গঞ্জে মাসুদুজ্জামানের আয়োজনে বর্ণাঢ্য র‍্যালী

৫০ হাজার টাকায় শিশুর মুক্তিপণ দাবি, এক দিন পর পাওয়া যায় লাশ 

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ১২১ বার পড়া হয়েছে

নারায়ণগঞ্জ কথা ডট কম : নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় মো. বাইজিদ আকন (৯) নামে এক শিশু নিখোঁজের একদিন পর মরদেহ উদ্ধার করেন পুলিশ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লার দাপা ইদ্রাকপুর শৈলকুইড়া এলাকার ঝোপের ভেতর থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত ফেরদৌস আলীকে আটক করেছে পুলিশ।আটক ফেরদৌস আলী (২৯) কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ থানার খাকশ্রী থানার মো. মানিক মিয়ার ছেলে।

শিশু মো. বাইজিদ আকন ফতুল্লা থানার ফতুল্লা রেলস্টেশন এলাকার শাহানাজের বাড়ির ভাড়াটিয়া সাইফুল আকনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে শিশু বাইজিদ আকন নিখোঁজ হয়। রাতে কে বা কারা শিশুটির বাবার কাছে ফোন করে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। তবে শিশুটির বাবা মুক্তিপণের টাকা দিতে রাজি হলেও মুক্তিপণ দাবি করা ব্যক্তির মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। মঙ্গলবার সকালে শিশুর বাবা সাইফুল আকন বাদী হয়ে নিখোঁজ জিডি করেন। জিডির সূত্র ধরে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় সন্ধ্যা ৭টার দিকে কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ থানা পুলিশের সহায়তায় ফেরদৌসকে আটক করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী দাপাইদ্রাকপুর ইটভাটার ঝোপ থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শরিফুল ইসলাম বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে ফেরদৌস আলীকে কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ থেকে আটক করে পুলিশ। পরে সে হত্যার কথা স্বীকার করেছে। শিশুটিকে হত্যা করে লাশ ইটভাটার ঝোপে রেখে আসে। ঘাতকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ইটভাটার ঝোপ থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, শ্বাসরোধ করে শিশুটিকে হত্যা করা হয়। ফেরদৌস আলীকে এখন ফতুল্লা থানায় আনা হয়েছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে, আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

তিনি আরও বলেন, শিশু ও ঘাতক একই ভাড়া বাড়িতে পাশাপাশি বসবাস করত। সোমবার সন্ধ্যার দিকে চটপটি খাওয়ানোর কথা বলে শিশুটিকে নিয়ে ফেরদৌস রেলস্টেশনের বাসা থেকে বের হন। পরে রাত ১২টার দিকে নিহত শিশুর বাবাকে ফোন করে জানান, ছেলেকে জীবিত পেতে হলে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিতে হবে, অন্যথায় হত্যা করা হবে। তারা টাকা দিতে চাইলেও পরবর্তীতে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে মুক্তিপণের টাকা চাওয়ার আগেই শিশুটিকে হত্যা করে এ ঘাতক। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ব বিরোধের জেরে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে। কারণ হিসেবে জানতে পেরেছি, প্রায় সময় এ শিশুটিকে দিয়ে ফেরদৌস পান-সিগারেট কিনে আনতে পাঠাত। এ ঘটনা জানতে পেরে শিশুটির বাবা একদিন তার সঙ্গে খুব রাগারাগি করে। সেই ক্ষোভ থেকে তাকে হত্যা করা হয়।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট